Revision as of 13:35, 22 September 2017 editShellwood (talk | contribs)Extended confirmed users, New page reviewers, Pending changes reviewers, Rollbackers405,692 editsm Reverted edits by তাপসী_চক্রবর্তী (talk) (HG) (3.1.22)Tag: Huggle← Previous edit | Revision as of 15:31, 27 September 2017 edit undoএস তুষার (talk | contribs)9 editsNo edit summaryTags: non-English content categories removed references removedNext edit → | ||
Line 1: | Line 1: | ||
ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vvv | |||
{{EngvarB|date=June 2015}} | |||
{{Use dmy dates|date=June 2015}} | |||
{{Infobox military unit | |||
|unit_name = Singapore Army | |||
|image = ] | |||
|caption = Singapore Armed Forces Crest | |||
| dates = | |||
|country = {{flagu|Singapore}} | |||
|allegiance = | |||
|branch = | |||
|type =] | |||
|role = | |||
|size = 72,000 (active, including 35,000 conscripts)<br>950,000+ (reserve)<ref>http://www.globalfirepower.com/country-military-strength-detail.asp?country_id=singapore</ref> | |||
|command_structure = ] | |||
|garrison = | |||
|garrison_label = | |||
|nickname = | |||
|motto = {{native phrase|ms|Yang Pertama Dan Utama}} <br> (First and Foremost) | |||
|colours = | |||
|colors_label = | |||
|march = | |||
|mascot = | |||
|equipment = | |||
|equipment_label = | |||
|battles = ],<ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/about_us/history/birth_of_saf/v02n11_history.html |title=1957 – Our First Battalion|publisher=MINDEF |accessdate=22 March 2010}}</ref><ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/about_us/history/birth_of_saf/v01n09_history.html |title=1963 – Konfrontasi|publisher=MINDEF |accessdate=22 March 2010}}</ref><ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/about_us/history/birth_of_saf/v03n04_history.html |title=1963 – Pioneering Spirit of 2 SIR|publisher=MINDEF |accessdate=22 March 2010}}</ref><br>]<br>] (as part of ]-led ] | |||
|anniversaries = | |||
|decorations = | |||
|battle_honours = | |||
<!-- Commanders --> | |||
| commander1 = Major-General ] | |||
| commander1_label = Chief of Army | |||
|notable_commanders = ]<br>Mancharan Singh Gill<br>]<br>]<br>Han Eng Juan<br>]<br>]<br>]<br>]<br>]<br>]<br>] | |||
<!-- Insignia --> | |||
|identification_symbol =] | |||
|identification_symbol_label =Flag | |||
|native_name = {{nobold|{{native name|ms|Tentera Singapura}}<br />{{native name|zh|新加坡陆军部队|italics=off}}<br />{{native name|ta|சிங்கப்பூர் தரைப்படை|italics=off}}<!--end nobold:-->}} | |||
|start_date = {{start date and age|1957|03|12|df=yes}} | |||
|ceremonial_chief = | |||
|ceremonial_chief_label = | |||
|colonel_of_the_regiment = | |||
|colonel_of_the_regiment_label = | |||
}} | |||
The '''Singapore Army''' is the service of the ] (SAF) tasked with ] operations. It is the largest of the three Services. The Singaporean army is primarily a conscript army that, in the event of war, mobilises most of its combat power by calling up military ]. | |||
==History== | |||
Two infantry regiments formed the nucleus of the Singapore Army. These were established pre-independence, in anticipation of self-rule following British decolonisation. The First Singapore Infantry Regiment (1 SIR) was constituted in 1957, under British auspices. The Second Singapore Infantry Regiment (2 SIR) followed in 1963. After a fraught merger with the Federation of Malaya and subsequent separation in 1965, newly-independent Singapore formally established its army by passing the Singapore Army Bill in December 1965.<ref>{{cite web|title=The Singapore Army Is Established|url=http://eresources.nlb.gov.sg/history/events/b125c943-1be5-4f98-99e1-68586e83de29|website=HistorySG|publisher=National Library Board Singapore|accessdate=25 February 2016}}</ref> | |||
In 1972, Parliament passed further legislation (the Singapore Armed Forces Act) to reorganise and consolidate the armed forces' disparate commands and administrative functions.<ref>{{cite web|title=Singapore Armed Forces Act|url=http://statutes.agc.gov.sg/aol/search/display/view.w3p;page=0;query=DocId%3A%22f7446be9-daef-4a09-bb63-8e8da8b61f4c%22%20Status%3Apublished%20Depth%3A0;rec=0|accessdate=25 February 2016}}</ref><ref>{{cite web|title=Singapore Armed Forces Come Into Effect|url=http://eresources.nlb.gov.sg/history/events/48b7e860-acdd-4e2e-aa14-b5289405ddb0|website=HistorySG|publisher=National Library Board Singapore|accessdate=25 February 2016}}</ref> | |||
'''Military Deployments''' | |||
* May 2007-June 2013, ]. Deployment of close to 500 personnel including Singapore Army soldiers as part of Singapore's contributions to multinational stabilisation and reconstruction efforts in ].<ref>{{cite web|title=Singapore Armed Forces Concludes Deployment in Afghanistan|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/press_room/official_releases/nr/2013/jun/25jun13_nr.html|accessdate=25 February 2016}}</ref> | |||
* 2014–present, ]. Logistical support of coalition forces in the ongoing ].<ref>{{cite web|title=Joint Statement Issued by Partners at the Counter-ISIL Coalition Ministerial Meeting|url=https://www.state.gov/r/pa/prs/ps/2014/12/234627.htm|website=Office of Website Management, Bureau of Public Affairs|publisher=Office of the Spokesperson, Washington, DC|accessdate=25 February 2016}}</ref> | |||
==Strategic doctrine== | |||
The stated mission of the Singapore Armed Forces is to deter armed aggression, and to secure a swift and decisive victory should deterrence fail. The Army is also tasked with conducting peace-time operations to further Singapore's national interests and foreign policy. These range from disaster relief to peacekeeping, hostage-rescue and other contingencies.<ref name="The Singapore Army- About Us">{{cite web |url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/mindef_websites/atozlistings/army/About_Us.html |title=The Singapore Army- About Us |publisher=MINDEF}}</ref> | |||
The Army views technology as a ] and a means to sustain combat power given Singapore's population constraints. Jointness across three branches of the SAF is integral to the Army's warfighting doctrine. Joint operations undertaken with the ] and ] include amphibious landings and critical disaster relief operations in the aftermath of the ]. | |||
The Army has a technically proficient, relatively well-educated draftee pool and officer corps (non-commissioned and commissioned) reflective of the population at large, and has sought to leverage this to ease its transition into a more sophisticated, networked fighting force.<ref name="Tim Huxley 2000, p.65">Tim Huxley, Defending the Lion City, Allen & Unwin, 2000, p.65.</ref> | |||
Combat readiness is a linchpin of Army policy, and military exercises up to divisional level are conducted many times yearly, simulating full-spectrum operations, up to and including full-scale war. Divisional war games are a combined arms, tri-service affair involving the Republic of Singapore Navy and Air Force. Because training space is limited in Singapore—artillery fire would quickly traverse the island—some military exercises are conducted overseas. Reservists periodically <ref name="mindef.gov.sg">{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/nsmen|title=NS Matters - Home|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> train abroad, their units regularly evaluated for combat readiness.<ref name="Tim Huxley 2000, p.65"/> The Army also trains bilaterally with some host nations, and military exchanges are frequent. Training is billed as "tough, realistic and safe," with a premium on safety, given the sensitivity of military deaths in a largely conscript army.<ref name="The Singapore Army- About Us"/> | |||
Following the ], and in tandem with modernizing its weapons systems, the Army is forging a transition to a more network-centric fighting doctrine that better integrates the Air Force and Navy.<ref>{{cite web |url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/mindef_websites/topics/3g/home.html |title=The 3rd Generation SAF |publisher=MINDEF}}</ref> | |||
==Organisation== | |||
{| class="toc" border="1" cellpadding="4" cellspacing="0" style="float:right; margin: 0 0 1em 1em; background: #f9f9f9; border: 1px #aaaaaa solid; border-collapse: collapse; font-size: 95%;" | |||
|- | |||
|colspan="2" style="text-align: centre;"|<big><big>'''Singapore Army'''</big></big> | |||
|- | |||
|align="centre" colspan="2"| | |||
{| border=0 cellpadding=2 cellspacing=0 style="background:#f9f9f9; text-align:left;" | |||
|- | |||
|] | |||
|<br> | |||
|- | |||
!style="background:#ccccff; font-size: 95%; border-top: 1px solid #aaaaaa; border-bottom: 1px solid #aaaaaa; padding: 0 5px 0 5px;" |'''Components''' | |||
|- | |||
|] | |||
|- | |||
!style="background:#ccccff; font-size: 95%; border-top: 1px solid #aaaaaa; border-bottom: 1px solid #aaaaaa; padding: 0 5px 0 5px;" |'''History and Traditions''' | |||
|- | |||
|] | |||
|- | |||
!style="background:#ccccff; font-size: 95%; border-top: 1px solid #aaaaaa; border-bottom: 1px solid #aaaaaa; padding: 0 5px 0 5px;" |'''Equipment''' | |||
|- | |||
|] | |||
|- | |||
!style="background:#ccccff; font-size: 95%; border-top: 1px solid #aaaaaa; border-bottom: 1px solid #aaaaaa; padding: 0 5px 0 5px;" |'''Personnel''' | |||
|- | |||
|- | |||
|] | |||
|} | |||
|} | |||
{{Location map many | Singapore | |||
|width = 250 | |||
|float = right | |||
|caption = <center>Singapore Army – major combat units</center> | |||
|label = <small>]</small> | |||
|marksize = 8 | |||
|pos = bottom | |||
|bg = white | |||
|lat_deg = 01 | lat_min = 19 | |||
|lon_deg = 103 | lon_min = 44 | |||
|label2 = <small>]</small> | |||
|mark2size = 8 | |||
|pos2 = left | |||
|bg2 = white | |||
|lat2_deg = 01 | lat2_min = 25 | |||
|lon2_deg = 103 | lon2_min = 47 | |||
|label3 = <small>]</small> | |||
|mark3size = 8 | |||
|pos3 = right | |||
|bg3 = white | |||
|lat3_deg = 01 | lat3_min = 23 | |||
|lon3_deg = 103 | lon3_min = 59 | |||
}} | |||
The Army is headed by the Chief of Army (COA). Assisting him are the Chief of Staff, Army General Staff<ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/mindef_websites/atozlistings/army/About_Us/Org_Structure.html|title=The Singapore Army - Organisation Structure|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> and Commander, TRADOC (Army Training and Doctrine Command).<ref>http://www.mindef.gov.sg/imindef/publications/cyberpioneer/news/2011/mar/28mar11_news.html</ref> There are six ] (G1-G6), a National Service Affairs Department (NSAD) dealing with ] issues, and an Inspectorate. The six branches handle manpower (G1), intelligence (G2), operations (G3), logistics (G4), planning (G5) and training (G6) respectively. Each department is headed by an Assistant Chief of the General Staff (ACGS). Also advising the Chief of Army are the Senior Specialist Staff Officers (SSSOs) of the various formations (Infantry, Guards, Armour, Commandos, Artillery, Engineers and Signals).<ref>{{cite web|url=http://app.sgdi.gov.sg/listing.asp?agency_subtype=dept&agency_id=0000000370|title=gov.sg — Directory|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref><ref>{{cite web|url=http://app.sgdi.gov.sg/listing.asp?agency_subtype=dept&agency_id=0000000383|title=gov.sg — Directory|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> | |||
===Chief of Army (COA)=== | |||
{|class="wikitable" style="width:90%" | |||
! width= 10% | Years in Office | |||
! width= 20% | COA | |||
! width= 10% | Formation | |||
! width= 30% | Post-COA Career | |||
|- | |||
| 2015 – present || ] || Guards || | |||
|- | |||
| 2014 – 2015 || ] || Guards || Chief of Defence Force | |||
|- | |||
| 2011 – 2014 || ] || Signals || President, <br>] | |||
|- | |||
| 2010 – 2011 || ] || Infantry ||Acting Minister, ] | |||
|- | |||
| 2007 – 2010 || ] || Guards || Chief of Defence Force | |||
|- | |||
| 2003 – 2007 || ] || Armour || Chief of Defence Force | |||
|- | |||
| 2000 – 2003 || ] || Artillery || Chief of Defence Force | |||
|- | |||
| 1998 – 2000 || ] || Infantry || Chief of Defence Force | |||
|- | |||
| 1995 – 1998 || ] || Armour || Chief Executive, ] | |||
|- | |||
| 1992 – 1995 || ] || Combat Engineers || Chief Executive Officer, Jurong Town Corporation | |||
|- | |||
| 1990 – 1992 || ] || Artillery || Chief of Defence Force | |||
|} | |||
===Combat Arms=== | |||
The Army consists of seven '''Combat Arms''', from which are derived '''Divisional and Non-divisional units''': | |||
* ]<ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/mindef_websites/atozlistings/army/ourforces/Armour.html|title=The Singapore Army - Armour|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> | |||
* ]<ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/mindef_websites/atozlistings/army/ourforces/Artillery.html|title=The Singapore Army - Artillery|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> | |||
* ] | |||
* ] | |||
* ] | |||
* ] | |||
* ] | |||
These are bolstered by '''Combat Service Support Units''' comprising the following: | |||
* Army Intelligence | |||
* Army Medical Services | |||
* Army Maintenance and Engineering Support | |||
* Army Supply and Transport | |||
* Singapore Armed Forces Ammunition Command | |||
===Divisional and Non-Divisional assets=== | |||
====Combined-Arms Divisions==== | |||
The Army's main organizational components are its '''Combined-Arms Divisions''', of which there are three:<ref>{{cite web|url=http://app.sgdi.gov.sg/listing.asp?agency_subtype=dept&agency_id=0000000376|title=gov.sg — Directory|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> | |||
the '''3rd''', '''6th''' and '''9th''' '''Divisions'''.<ref>See also http://web.archive.org/web/20091027094953/http://geocities.com/mindef123/Army.html, and Huxley, Defending the Lion City, 2000, p.123-6</ref> They include both active and reserve units that are operationally ready, all subject to mobilization orders in the event of war.<ref name="mindef.gov.sg"/> | |||
] (motto: "Foremost and Utmost") consists of the following subordinate units: | |||
* HQ 3rd Singapore Division | |||
* 3rd Singapore Infantry Brigade | |||
* 5th Singapore Infantry Brigade | |||
* 24th Singapore Infantry Brigade | |||
* 30th Singapore Infantry Brigade | |||
* 8th Singapore Armoured Brigade | |||
* 3rd Division Artillery | |||
* 3rd Division Support Command | |||
Under the Division-] (NCC) affiliation scheme, NCC West District is affiliated to the 3rd Division. | |||
] (motto "Swift and Deadly") consists of the following subordinate units: | |||
* HQ 6th Singapore Division | |||
* 2nd Singapore Infantry Brigade | |||
* 9th Singapore Infantry Brigade | |||
* 76th Singapore Infantry Brigade | |||
* 54th Singapore Armoured Brigade | |||
* 6th Division Artillery | |||
* 6th Division Support Command | |||
* 6th Division Engineers | |||
* 6th Divisional Air Defence Artillery Battalion | |||
* 6th Signal Battalion | |||
Under the Division-NCC affiliation, NCC Central District is affiliated to the 6th Division. | |||
] (motto: "Forging Ahead) consists of the following subordinate units: | |||
Organisation: | |||
* HQ 9th Singapore Division | |||
* 10th Singapore Infantry Brigade | |||
* 12th Singapore Infantry Brigade | |||
* 56th Singapore Armoured Brigade | |||
* 9th Division Artillery | |||
* 9th Divisional Support Command | |||
* 9th Signal Battalion | |||
Under the Division-NCC affiliation, NCC East District is affiliated to the 9th Division/Infantry. | |||
====MINDEF Reserve (MR) NS Divisions==== | |||
=====2 People's Defence Force===== | |||
2 People's Defence Force (PDF) is responsible for homeland security, including that of key civilian installations and infrastructure. 2 PDF is also responsible for the coordination and secondment of military resources to civilian agencies in the event of a civil emergency.<ref>{{cite web|url=http://www.mindef.gov.sg/imindef/mindef_websites/atozlistings/army/ourforces/2PDF.html|title=The Singapore Army - 2 People's Defence Force|publisher=|accessdate=24 December 2014}}</ref> | |||
Organisation: | |||
* HQ 2 PDF | |||
* HQ 21 Singapore Infantry Brigade | |||
* HQ 22 Singapore Infantry Brigade | |||
* HQ 26 Singapore Infantry Brigade | |||
* HQ 27 Singapore Infantry Brigade | |||
* HQ 29 Singapore Infantry Brigade | |||
* HQ 32 Singapore Infantry Brigade | |||
* 8th Battalion Singapore Infantry Regiment (8 SIR) | |||
* 9th Battalion Singapore Infantry Regiment (9 SIR) | |||
=====21st Division===== | |||
Designated as Army Operational Reserve (AOR), the 21st Division is a ] of highly mobile infantry (]) specializing in ], ], and maneuver warfare. The armoured and artillery components of the division are lightweight, amphibious, and rapidly deployable. | |||
Organisation: | |||
* 7th Singapore Infantry Brigade | |||
* 13th Singapore Infantry Brigade | |||
* 15th Singapore Infantry Brigade | |||
* Divisional Artillery | |||
* 21st Signal Battalion | |||
* 21st Divisional Support Command | |||
* 18th Divisional Air Defense Artillery Battalion | |||
* Divisional Combat Engineer Battalion | |||
Of the three infantry brigades, one is active and staffed mainly by career servicemen. Two are held in reserve, one tasked with heliborne operations, the other tasked with amphibious landings.<ref>Tim Huxley, Defending the Lion City, Allen & Unwin, 2000, p.124.</ref> | |||
=====25th Division===== | |||
Also designated as Army Operational Reserve (AOR). | |||
Organisation: | |||
* 11th Singapore Infantry Brigade | |||
* 14th Singapore Infantry Brigade | |||
* 63rd Singapore Infantry Brigade | |||
* 65th Singapore Infantry Brigade | |||
=====32nd Division===== | |||
Tim Huxley speculates in Defending the Lion City that "the reorganisation of 1991 and 1995 left one armoured brigade, 4 SAB, outside the divisional structure, prompting speculation that it has been earmarked to form the core of a conceptualised new mechanised division." Huxley asserts that it was "initially codenamed as 32nd Division at the planning stage."<ref>Tim Huxley, Defending the Lion City, Allen & Unwin, 2000, p.127. Huxley's source note on 32nd Division appears to refer to an article by defence journalist Prasun Sengupta (1992, p.76), but Huxley's bibliography is incomplete.</ref> Beyond speculation, there is no indication that the division was ever constituted. | |||
====Non-Divisional Units, some appended to the General Staff==== | |||
{{Unreferenced section|date=June 2016}} | |||
* ] Battalion (1MIBN – 1st Military Intelligence Bn) | |||
* Commandos Battalion (1CDO – 1st Commando Bn) | |||
* Special Operations Task Force – joint task force consisting of the Naval Diving Unit, Commandos and the Special Operations Force | |||
* Aggressor Company – subordinate to TRADOC/ATEC, this company-sized detachment organizes itself according to the hypothesized enemy's order of battle and acts as the OPFOR in training evaluations. They are the 'red' opposing force in ATEC evaluations. | |||
* Medical Response Force (MRF) – Company-sized counter-chemical and -biological warfare unit, staffed by combat medics. | |||
* Heavy Tank Battalion – 48 SAR | |||
* Armoured Brigade – 4 SAB | |||
==Equipment== | |||
{{main|Equipment of the Singaporean Army}} | |||
==Photo gallery== | |||
<gallery> | |||
File:Leopard 2A4 Singapore Airshow 2008.jpg|Another photo of Singapore Army's Leopard 2A4 at the Singapore Airshow 2008. | |||
File:AMX-10P PAC 90.jpg|AMX-10PAC 90 with the 90mm main gun | |||
File:AMX-13 ALB.jpg|SM-1 Launched Bridge (SLB) | |||
File:M728 Combat Engineer Vehicle (CEV).jpg|M728 Combat Engineer Vehicle (CEV) | |||
File:Combat Engineer Tractor (CET).jpg|FV180 Combat Engineer Tractor (CET) | |||
File:Vehicle Launched Bridge.jpg|The Vehicle Launched Bridge | |||
File:Bionix ARV.jpg|The Bionix Armoured Recovery Vehicle (ARV) | |||
File:Bionix AVLB.jpg|The Bionix Launched Bridge (BLB) | |||
File:Giat LG-1.jpg|The 105mm Giat LG-1 howitzer at the SAF Open House | |||
File:FH-2000_towing_config.jpg|FH-2000 in towing configuration | |||
File:FH-2000 open breech and loader position.jpg|Open breech of FH-2000 as seen from loader position | |||
File:SLWH Pegasus 1.jpg|The SLWH Pegasus at the Singapore Airshow 2008 | |||
File:Primus 1.jpg|The 155mm/39calibre Singapore Self-Propelled Howitzer 1 (SSPH 1) | |||
File:SPIKE ATGM.jpg|SPIKE ATGM complete with mock-up missile | |||
File:MATADOR Stand.jpg|The MATADOR (Man-portable Anti-Tank, Anti-DOoR) | |||
File:CIS 50 HMG.jpg|The new CIS-50 12.7mm Heavy Machine Gun | |||
</gallery> | |||
==See also== | |||
* ] | |||
* ] | |||
* ] | |||
* ] | |||
* ] | |||
==References== | |||
;Notes | |||
{{Reflist|2}} | |||
;Bibliography | |||
{{refbegin}} | |||
* Tim, Huxley. ''Defending the Lion City: the Armed Forces of Singapore.'' Publisher: Allen & Unwin Pty LTD, 2000. {{ISBN|1-86508-118-3}}. | |||
{{refend}} | |||
;Further reading | |||
* 'Singapore's Army: boosting capabilities,' ], April 1996 | |||
==External links== | |||
{{commons category|Singapore Army}} | |||
* {{Official website|http://www.mindef.gov.sg/army/ Singapore Army Official}} | |||
* | |||
* , accessed 23 October 2006. | |||
* | |||
{{Singapore Armed Forces}} | |||
{{Association of Southeast Asian Nations Armed Forces}} | |||
] |
Revision as of 15:31, 27 September 2017
ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vvv