Revision as of 07:29, 13 September 2017 editOshwah (talk | contribs)Edit filter managers, Autopatrolled, Checkusers, Interface administrators, Oversighters, Administrators496,883 editsm Reverted edits by সেক্সি_রসিক_সেক্সি (talk) (HG) (3.2.0)Tag: Huggle← Previous edit | Revision as of 15:37, 27 September 2017 edit undoএস তুষার (talk | contribs)9 editsNo edit summaryTags: non-English content categories removed references removedNext edit → | ||
Line 1: | Line 1: | ||
ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।v | |||
{{EngvarB|date=August 2017}} | |||
{{Use dmy dates|date=August 2017}} | |||
{{multiple issues| | |||
{{POV|date=August 2017}} | |||
{{original research|date=August 2017}} | |||
{{weasel|date=August 2017}} | |||
}} | |||
{{Infobox LGBT rights | |||
| location_header = Bangladesh {{flagicon|BGD}} | |||
| image = File:Bangladesh (orthographic projection).svg | |||
| caption = | |||
| legal_status = Illegal (not enforced)<ref name="StateDepartment">{{cite web|author1=Bureau of Democracy, Human Rights and Labor|title=Bangladesh 2016 Human Rights Report|url=https://www.state.gov/documents/organization/265744.pdf|website=www.state.gov|publisher=United States Department of State|accessdate=28 March 2017|page=45|quote=Consensual same-sex sexual activity is illegal under Section 377 of the Code of Criminal Procedure, but the law was not enforced.}}</ref> | |||
| penalty = According to ] of the Bangladeshi Penal Code (law of the British colonial reign), "Whoever voluntarily has carnal intercourse against the order of nature with any man, woman or animal, shall be punished with imprisonment for life, or with imprisonment of either description that is, hard labor or simple for a term which may extend to ten years, and shall also be liable to fine". | |||
| gender_identity_expression = No | |||
| recognition_of_relationships = No | |||
| adoption = No | |||
| military service = No | |||
| discrimination_protections = No | |||
}} | |||
Same-sex romantic or sexual activities are not supported in Bangladesh due to relatively a conservative population who support romantic and sexual activities only inside a heterosexual marriage. Homosexuality is illegal in Bangladeshi law, punishment for homosexuals is up to life imprisonment, though this law is not enforced but it is still very dangerous for Homosexuals to openly declare it in society due to communal rejection, shame and assault.<ref name="StateDepartment"/> | |||
Human Rights Watch states that "Discrimination against lesbian, gay, bisexual, and transgender (LGBT) people is pervasive in Bangladesh".<ref name=hrw2015>{{cite web|url=https://www.hrw.org/world-report/2015/country-chapters/malaysia|title=World Report 2015 – Malaysia|publisher=Human Rights Watch}}</ref><ref>{{cite web|url=http://www.dw.com/en/nowhere-to-turn-for-bangladeshs-lgbt/a-19262468 |title=Nowhere to turn for Bangladesh′s LGBT | Asia | DW | 17.05.2016 |publisher=DW |date=2017-05-15 |accessdate=2017-05-19}}</ref> | |||
==Constitutional and criminal code== | |||
The constitution has several provisions that could apply to LGBT citizens:<ref>{{cite web |url=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/pdf_part.php?id=367 |title=Constitution of the People's Republic of Bangladesh |publisher=bdlaws.minlaw.gov.bd |accessdate=27 April 2011}}</ref> | |||
* Part II Article 19 – Promises equal opportunity for all citizens. | |||
* Part III Article 27 – Promises equality before the law for all citizens. | |||
* Freedom of religion and the press are both promised, but subject to restrictions based on "decency or morality". | |||
* A citizen is not eligible to be a member of Parliament if they are convicted of a "criminal offense involving moral turpitude". | |||
{{quote|'''377. Unnatural offenses''': Whoever voluntarily has carnal intercourse against the order of nature with any man, woman or animal, shall be punished with imprisonment for life, or with imprisonment of either description for term which may extend to ten years, and shall also be liable to fine. | |||
'''Explanation''': Penetration is sufficient to constitute the carnal intercourse necessary to the offense described in this section.<ref>{{cite news | |||
| title =Sodomy Laws Around the World | |||
| date =24 April 2007 | |||
| url =http://www.sodomylaws.org/world/india/india.htm | |||
| accessdate =1 September 2007 }}</ref><ref>{{cite web|url=http://districtcourtallahabad.up.nic.in/articles/IPC.pdf |title=Indian Penal Code |publisher=District Court Allahabad |accessdate=11 December 2013 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20140211040454/http://districtcourtallahabad.up.nic.in/articles/IPC.pdf |archivedate=11 February 2014 |df= }}</ref>}} | |||
The ambit of Section 377, extends to any sexual union involving penile insertion. Thus, even consensual heterosexual acts such as ] and anal penetration may be punishable under this law. | |||
<ref>{{cite web |url=http://www.unhcr.org/refworld/country,,IRBC,,BGD,,4dd1122f2,0.html |title=Bangladesh: Treatment of homosexuals including legislation, availability of state protection and support services |publisher=www.unhcr.org |accessdate=9 December 2012}}</ref><ref>{{cite web |url=https://www.unodc.org/tldb/pdf/Bangladesh_Penal_Code_1860_Full_text.pdf |title=Bangladesh_Penal_Code_1860_Full_text.pdf (application/pdf Object) |publisher=www.unodc.org |accessdate=9 December 2012}}</ref> | |||
==Research on this issue== | |||
{{example farm|section|date=August 2017}} | |||
In 2003, Dr. Gary Dowsett, an Australian professor, Jeffrey Grierson and Stephen McNally published a report titled ''A Review of Knowledge About the Sexual Networks and Behaviors of Men Who Have Sex with Men in Asia'' as part of a study on how the AIDS pandemic is impacting the nation.<ref>{{cite web|url=http://www.hivpolicy.org/bib/HPP000890.htm|title=A Review of Knowledge About the Sexual Networks and Behaviours of Men Who Have Sex With Men in Asia|publisher=Australian Research Centre in Sex, Health and Society (ARCSHS), Melbourne, May 2006|accessdate=20 January 2011}}</ref> The bulk of the report focused on male prostitution.<ref>{{cite web|url=http://www.ect.org/news/2003-4-16_sydneygay.html |title=Why gay men flee Bangladesh |publisher=www.ect.org |date=16 April 2003 |accessdate=20 January 2011}}</ref><ref>{{cite web|last=Buncombe |first=Andrew |url=http://www.independent.co.uk/news/world/asia/independent-appeal-sex-workers-dicing-with-death-in-bangladesh-1216245.html |title=Independent Appeal: Sex workers dicing with death in Bangladesh |publisher=The Independent |date=2008-12-30 |accessdate=2017-05-19}}</ref> | |||
A research-based engagement with a school of public health at a university in Bangladesh recently aimed to raise public debate on sexuality and rights in a very sensitive political context. By bringing together stakeholders, including members of sexual minorities, academics, service providers, media, policy makers and advocacy organisations, the research engagement worked to bring visibility to hidden and stigmatised sexuality and rights issues. Critical steps towards visibility for sexual minorities include creating safe spaces for meeting, developing learning materials for university students and engaging with legal rights groups.<ref>{{cite web |author1=Farah Ahmed |author2=Hilary Standing |author3=Mahrukh Mohiuddin |author4=Sabina Rashid |url=http://www.futurehealthsystems.org/publications/creating-a-public-space-and-dialogue-on-sexuality-and-rights.html |title=Publications – Creating a public space and dialogue on sexuality and rights: a case study from Bangladesh |publisher=www.futurehealthsystems.org |accessdate=24 May 2012}}</ref> | |||
Another initiative towards promoting LGBT rights in the country is an online blog (মুক্তমনা), described by its management as a "secular site for Bengali humanists and freethinkers".<ref>{{cite web |url=http://www.mukto-mona.com/home/ |title=Mukto-mona (মুক্তমনা ) : A Secular site for Bengali humanists & freethinkers |publisher=www.mukto-mona.com |accessdate=2013-01-15 |language=bn}}</ref> In 2010, Dr. ], an independent researcher and a science writer associated with Mukto-mona, published a book titled ''Homosexuality – A Scientific and Socio-Psychological Investigation'' (Bengali: ''সমকামিতা : একটি বৈজ্ঞানিক এবং সমাজ-মনস্তাত্ত্বিক অনুসন্ধান'').<ref>{{cite web |url=http://lgbtbangladesh.wordpress.com/2010/07/17/samakamita-the-first-bengali-book-analysing-the-issues-of-homosexuality/ |title=Samakamita: The first Bengali book on homosexuality |publisher=lgbtbangladesh.wordpress.com |accessdate=2013-01-15}}</ref> The publication attempted to provide a scientific view and accessible account of homosexuality on several grounds. It was the first book in ] to deal with LGBT people and their human rights.<ref>{{cite web |url=http://www.mukto-mona.com/Articles/avijit/shomokamita/ |title=সমকামিতা : একটি বৈজ্ঞানিক এবং সমাজ-মনস্তাত্ত্বিক অনুসন্ধান |publisher=www.mukto-mona.com |accessdate=20 January 2011 |language=bn}}</ref> | |||
In 2013 the '']'' wrote and editorial against section 377 of the criminal code stating their belief that while most people in Bangladesh were against homosexuality, they did not want to see people put in jail for it or for the government to waste resources treating it as a crime.<ref>{{cite web|url=http://www.dhakatribune.com/editorial/2013/aug/29/decriminalising-same-sex-relations |title=Archived copy |accessdate=2016-02-13 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20160128015025/http://www.dhakatribune.com/editorial/2013/aug/29/decriminalising-same-sex-relations |archivedate=28 January 2016 |df= }}</ref> | |||
==Bangladeshi LGBT organisations== | |||
] for Bangladeshi LGBT people designed by John Ashley]] | |||
The first attempt to create an LGBT community in Bangladesh came as late as in 1999, when a man called Rengyu, described as a "middle aged foreign educated guy from an indigenous tribe", opened first online group for Bangladeshi gay people, called Gay Bangladesh.<ref name="pink-pages.co.in">{{cite web |url=http://pink-pages.co.in/features/neighbours/the-boy-of-bangladesh/ |title=The Boys of Bangladesh |publisher=pink-pages.co.in |accessdate=9 January 2013}}</ref> It drew a number of over 1000 members, however, after Rengyu's death, its activity slowed down and the group itself became neglected.<ref name="pink-pages.co.in"/> In 2002, two other online groups were appeared on the ] portal, Teen Gay Bangladesh, moderated by Prakash and Abrar, and Boys Only Bangladesh, created by Quazi Haque. Both groups were deleted by Yahoo! authorities in December 2002, and after several re-appear attempts and name changes, the only surviving group remains Boys Only Bangladesh, now called ] (BoB). The group, whose current moderator is Tanvir Alim, is the largest network for Bangladeshi gay men, organising numerous LGBT rights-related events in Dhaka since 2009. Boys of Bangladesh aims at building a gay community in the country and repealing ].<ref>{{cite web |url=http://www.unhcr.org/refworld/country,,IRBC,,BGD,,4dd1122f2,0.html |title=Bangladesh: Treatment of homosexuals including legislation, availability of state protection and support services |publisher=www.unhcr.org |accessdate=9 January 2013}}</ref> | |||
] | |||
In January 2014, Bangladesh's first LGBT magazine was published. The magazine's name is ''Roopbaan'', a Bengali folk character who represents the power of love.<ref>{{cite web|url=http://www.dhakatribune.com/arts-amp-culture/2014/jan/20/first-ever-lgbt-magazine-launched |title=Archived copy |accessdate=2016-02-13 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20160430184445/http://www.dhakatribune.com/arts-amp-culture/2014/jan/20/first-ever-lgbt-magazine-launched |archivedate=30 April 2016 |df= }}</ref> | |||
Since 2014, every year at the beginning of the Bengali new year on 14 April a Pride event called ''Rainbow Rally'' was organised in Dhaka. After threats, the 2016 event had to be cancelled. On 25 April 2016 ], one of the founders of ''Roopbaan'' and organiser of the ''Rainbow Rally'', was killed in his apartment together with a friend.<ref>{{cite web | url=https://www.theguardian.com/world/2016/apr/25/editor-bangladesh-first-lgbt-magazine-killed-reports-say-roopbaan | publisher=The Guardian | title=Founder of Bangladesh's first and only LGBT magazine killed | accessdate=2 May 2016}}</ref> | |||
Many people have turned to Boys of Bangladesh, an online gay forum to discuss their feelings and connect with similar individuals who face the same problems they do. The forum has not registered as an organisation because they do not want to associate themselves with the MSM label. They do not wish to fall under the umbrella of being MSMs because they believe it is a degrading term. The group's coordinator has stated that the MSM label is only about men having sex with other men. It is considered more than that.<ref name="Ebert, Rainer 2011">Ebert, Rainer, and Mahmudul Hoque Moni. "In Bangladesh, Dies a Vestige of Colonialism." Gay & Lesbian Review Worldwide 18.3 (2011): 45-. Print</ref> The online forum arranges events for gay men to meet and socialise. Not all people have access to their group because they do not have access to Internet. Nonetheless, BoB has more than 2,000 registered members and they include PhD holders and doctors.<ref name="Ebert, Rainer 2011"/> | |||
The UN Population Fund and Non-Government Organizations have put pressure on Bangladesh to address issues such as gay rights and sexuality education (Zaman). These issues were discussed at the Sixth Asian and Pacific Population Conference which began on 16 September 2013. Bangladesh altogether opposed the UNFPA's idea to support LGBT rights. Bangladesh's Permanent Representative to the UN AK Abdul Momen said that adopting such policies would go against the country's social norms.<ref>Zaman, Sheikh Shahariar. "UNFPA for Gay Rights in Bangladesh." UNFPA for Gay Rights in Bangladesh | Dhaka Tribune. N.p., n.d. Web. 25 October 2014.</ref> | |||
In September 2014, At the International Conference on Population Development, Bangladesh, Bangladesh refused the idea of providing rights to the lesbian and gay community. Abdul Momen had similar comments in regards to the situation as he did last year at the Sixth Asian and Pacific Population conference. He was quoted in saying that like other Muslim or even Christian countries, Bangladesh does not support it because it does not support their values.<ref>Zaman, Sheikh Shahriar. "Bangladesh Opposes ICPD's LGBT Rights Move | Dhaka Tribune." Bangladesh Opposes ICPD's LGBT Rights Move | Dhaka Tribune. N.p., n.d. Web. 25 October 2014.. The IPCD proposed to provide rights to the LGBT community</ref> | |||
==LGBT Rights and the Bangladeshi Government== | |||
Bangladesh has a law against any kind of intercourse between homosexuals. It criminalises any intercourse that is seen as going against nature (Powell). In 2009 as well as in 2013, the Bangladeshi parliament has refused to overturn section 377. In a statement released by Mohammed Abdul Hannan, the representative of Bangladesh in the United Nations office, it was said that activities that concern the law are not considered the social norm of the country.<ref>Pawar, Yogesh. Bangladesh Refuses to Abolish Criminalisation of Same-Sex Ties; in Denial about its 4.5 Million-Strong LGBT Community, Dhaka Shoots Down the United Nations Human Rights Commission Recommendations., 2013. Print</ref> | |||
On 23 July 2013, a lesbian couple was arrested for marrying in secret. Shibronty Roy Puja, a 16-year-old Hindu, and Sanjida Akter, 21-year-old Muslim fled their town and went to Dhaka, the capital, and got married in a Hindu ceremony. They were then arrested and threatened with life imprisonment.<ref>Kuddus, Omar. "Bangladesh Lesbian Couple Threatened with Life in Jail for Getting Married." Gay Star News. N.p., n.d. Web. 25 October 2014.</ref> Similarly, another lesbian couple was arrested in October 2013 for their relationship. One member of the couple was described as having short hair and identified as the husband. The police had them take sex identification tests, and the doctors stated they were both female. The case was filed under section 209, which is about unsocial activities.<ref>Kuddus, Omar, and Tris Reid-Smith. "Bangladesh Jails 'married' Lesbian Couple." Gay Star News. N.p., n.d. Web. 25 October 2014.</ref> | |||
On 11 November 2013, ]s, who do not consider themselves male or female, were recognised as a separate gender by the Bangladeshi government in a cabinet meeting chaired by Prime Minister ]. Along with males and females, hijras will be identified as a separate gender on official documents. A survey done by the Ministry of Social Welfare showed that as of 2013, there are 10,000 hijras in the country.<ref>{{cite news |last=Karim |first=Mohosinul |date=25 October 2014 |title=Hijras Now a Separate Gender |url=http://archive.dhakatribune.com/bangladesh/2013/nov/11/hijras-now-separate-gender |newspaper=Dhaka Tribune}}</ref> | |||
==Summary table== | |||
{| class="wikitable" | |||
|- | |||
| Same-sex sexual activity | |||
| ] | |||
|- | |||
| Equal age of consent | |||
| ] | |||
|- | |||
| Anti-discrimination laws in employment | |||
| ] | |||
|- | |||
| Anti-discrimination laws in the provision of goods and services | |||
| ] | |||
|- | |||
| Anti-discrimination laws in all other areas (incl. indirect discrimination, hate speech) | |||
| ] | |||
|- | |||
| Same-sex marriage | |||
| ] | |||
|- | |||
| Recognition of same-sex couples | |||
| ] | |||
|- | |||
| Step-child adoption by same-sex couples | |||
| ] | |||
|- | |||
| Joint adoption by same-sex couples | |||
| ] | |||
|- | |||
| Gays and lesbians allowed to serve openly in the military | |||
| ] | |||
|- | |||
| Right to change legal gender | |||
| ] | |||
|- | |||
| Access to IVF for lesbians | |||
| ] | |||
|- | |||
| Commercial surrogacy for gay male couples | |||
| ] | |||
|- | |||
| ]s allowed to donate blood | |||
| ] | |||
|} | |||
==See also== | |||
{{Portal|LGBT|Human rights|Bangladesh}} | |||
{{Commons category|LGBT rights in Bangladesh}} | |||
*] | |||
*] | |||
*] | |||
*] | |||
{{clear}} | |||
==References== | |||
{{Reflist|30em}} | |||
{{Bangladesh topics}} | |||
{{Asia topic|LGBT rights in}} | |||
{{DEFAULTSORT:Lgbt Rights In Bangladesh}} | |||
] | |||
] | |||
] | |||
] |
Revision as of 15:37, 27 September 2017
ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।v