Misplaced Pages

Bangladesh Navy: Difference between revisions

Article snapshot taken from[REDACTED] with creative commons attribution-sharealike license. Give it a read and then ask your questions in the chat. We can research this topic together.
Browse history interactively← Previous editNext edit →Content deleted Content addedVisualWikitext
Revision as of 03:36, 26 September 2017 edit103.195.204.5 (talk) Area commands← Previous edit Revision as of 15:38, 27 September 2017 edit undoএস তুষার (talk | contribs)9 editsNo edit summaryTags: non-English content categories removed references removedNext edit →
Line 1: Line 1:
ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vvন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।v
{{merge from|Exercise Somudro Ghurni|discuss=Talk:Bangladesh Navy#Merger proposal|date=June 2017}}
{{EngvarB|date=March 2017}}
{{Use dmy dates|date=March 2017}}
{{Infobox military unit
|unit_name= Bangladesh Navy
|native_name = বাংলাদেশ নৌবাহিনী<br />Bānglādēśh Naubāhinī
|image=বাংলাদেশ নৌবাহিনীর মনোগ্রাম.svg
|image_size = 140px
|caption=The Crest of the Bangladesh Navy
|dates= 1971–present
|country= Bangladesh
|allegiance=]
|branch=
|Intelligence Agency= ]
|type= Navy
|size=21,281<ref name="personnel">{{cite web|title=সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ২ লাখ ৪ হাজার ৫৯৬ জন|url=http://m.banglanews24.com/national/news/bd/579412.details|website=banglanews24.com|accessdate=9 June 2017}}</ref>
|command_structure=]
|garrison= Naval Headquarter (NHQ), ], ]
|garrison_label= Naval Headquarters
|nickname= BN
|patron= ]
|motto= "শান্তিতে সংগ্রামে সমুদ্রে দুর্জয়" ''Shantite Shongrame Shamudre Durjoy'' (English: In War and Peace Invincible at Sea)
|colors= White, Blue {{colour box|#FFFFFF}}{{colour box|#23238E}}
|colors_label=
|march=
|mascot=
|equipment=
|equipment_label= BNS (Bangladesh Naval Ship)
|battles= ]<br />]<br />]
|anniversaries= 26 March 7 November.
|decorations=
|website={{URL|www.navy.mil.bd}}
|battle_honors=
<!-- Commander -->
|commander1=]
|commander1_label= ]
|commander2=] ], OSP, BCGM, ndc, psc, BN
|commander2_label= ]
<!-- Insignia -->
|identification_symbol=]
|identification_symbol_label=Naval Ensign
|identification_symbol_2= ]
|identification_symbol_2_label=Naval Jack
<!-- Aircraft -->
|aircraft_helicopter= ], ]
|aircraft_patrol = ]
}}

The '''Bangladesh Navy''' ({{lang-bn|বাংলাদেশ নৌবাহিনী}}; ''Bangladesh Nou Bahini'') is the ] branch of the ], responsible for Bangladesh's {{convert|118813|sqkm}} of maritime territorial area, and the defense of important ], ] and ].<ref>{{cite web|title=Bangladesh's maritime boundary extends|url=http://www.thefinancialexpress-bd.com/2014/07/10/44295|website=The Financial Express|accessdate=2 July 2015}}</ref> The ] serves as the Commander-in-Chief of the Navy. The Chief of Naval Staff, usually a four-star officer in the rank of ], commands the navy.<ref name="admiral">{{cite web|title=BN, BAF chiefs rank upgraded|url=http://www.bssnews.net/newsDetails.php?cat=0&id=547167&date=2016-01-17|website=]|accessdate=17 January 2016}}</ref>{{Failed verification|date=April 2017}} The Bangladesh Navy came into the existence during ] in 1971, and is headed by ].

The Bangladesh Navy has 21,281<ref name="personnel"/> personnel on active duty. 44 women were enlisted as sailors in the navy.<ref>{{cite web|url=http://www.thedailystar.net/country/navy-gets-first-women-soldiers-1231678|title=Navy gets first women soldiers|date=30 May 2016|work=The Daily Star|accessdate=25 July 2016}}</ref>

The primary role of Bangladesh Navy is to protect country's economic and military interest at home and abroad. The Bangladesh navy is a front line disaster management force in ] and humanitarian missions abroad. It is a key regional player in counter terrorism efforts and engages in global peacekeeping with the United Nations.<ref>{{cite web|title= Bangladesh Navy – Modernization|url=http://www.globalsecurity.org/military/world/bangladesh/navy-modernization.htm|publisher=Global Security|accessdate=15 March 2014}}</ref><ref>{{cite news|title= Navy being upgraded as a global standard force: PM|url=http://www1.bssnews.net/newsDetails.php?cat=0&id=216898$date=2011-12-27&dateCurrent=2012-01-02|publisher=]|date=27 December 2011|accessdate=15 March 2014}}</ref><ref>{{cite news|title= PM: Navy to get two submarines by 2015|url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2014/mar/01/pm-visits-chittagong|work=]|date=1 March 2014|accessdate=15 March 2014}}</ref>

In recent years, the Bangladesh Navy has undergone rapid modernization to expand Naval fleet strength and expand Naval capabilities.<ref>{{cite web|last1=Das|first1=Pushan|title=A 'Three-Dimensional' Bangladesh Navy in the Bay of Bengal|url=http://thediplomat.com/2015/02/a-three-dimensional-bangladesh-navy-in-the-bay-of-bengal/|website=The Diplomat|accessdate=2 July 2015}}</ref> The modernization is a part of '']'', with which Bangladesh Navy intends to transform into a Three Dimensional force to develop Blue water economy and to enhance its position in the region.<ref>{{cite web|title=Submarine Purchases Could Indicate Bangladesh's Changing Strategic Direction|url=http://www.futuredirections.org.au/publications/indian-ocean/29-indian-ocean-swa/2037-submarine-purchases-could-indicate-bangladesh-changing-strategic-direction.html| publisher=Future Directions International |accessdate=2 July 2015}}</ref><ref>{{cite web |last=Sakhuja |first=Bijay |title=Bangladesh Navy : Building Multidimensional Capabilities |url=http://www.defstrat.com/exec/frmArticleDetails.aspx?DID=399 |website=South Asian Defense and Strategic Review |accessdate=2 July 2015}}</ref>

== History ==
{{Main article|Military history of Bangladesh}}

===Origins===
The Bangladesh Navy was created as part of ] during Bangladesh's ] against Pakistan. Its official creation date is July 1971 during the ]. In 1971, with ] imposing a brutal military crackdown in ], the Bangladesh Liberation War was already underway. Many Bengali sailors and officers in the Pakistan Navy defected to form the nascent Bangladesh Navy. Initially, there were two ships ''PADMA'' and ''PALASH'' and 45 navy personnel. On 9 November 1971, the first naval fleet consisting of six small ]s were inaugurated.<ref>{{cite web|url=http://en.banglapedia.org/index.php?title=War_of_Liberation,_The|title=War of Liberation, The|publisher=banglapedia.org}}</ref> These ships tried to carry out raids on the Pakistani fleet, but were mistakenly hit and sunk by ] on 10 December 1971. The next major attack was launched on ] seaport. According to official figures from Bangladesh Navy, a total of 334 sailors were involved with the newly created navy with 22 being killed in action.<ref>{{cite web |url=http://www.bangladeshnavy.org/liber.html |title=Bangladesh Navy in Liberation War |website=Bangladesh Navy |archive-url=https://web.archive.org/web/20100613092723/http://bangladeshnavy.org/liber.html |archive-date=13 June 2010}}</ref>

===Independence to the end of the 20th century===
Bangladesh Navy (BN) came into being during the liberation War of the country in 1971, in which it suffered a number of fatalities. The navy carried out around 45 operations during the war, including traditional naval operations as well as unconventional commando operations including guerrilla warfare. At the first leg of war, defected Bengali sailors joined the guerrilla forces. It was the eight sailors who defected Pakistan Navy sub-marine PNS Mangro, under construction in France, pioneered the formation of naval element of Liberation War. Later many other naval personnel participated. So far the information could be known, there are 334 naval participants; out of which 22 died. To avoid misunderstanding and to get necessary assistance naval planners used to co-ordinate in the planning phase with other sector commanders to carry out operation in their respective sectors. During the Liberation War East Pakistan was divided into 11 sectors. Each sector had a Commander and demarcated area of responsibility except sector 10. It is said that the area of responsibility of sector 10 was the coastal belt but in reality its operation was spread all over the country.<ref>{{cite web|title=History of Bangladesh Navy|url=http://www.bangladeshnavy.mil.bd/history.html|website=Bangladesh Navy|publisher=bangladeshnavy.mil.bd|accessdate=3 July 2015}}</ref>

In 1971, it was imperative for the occupation force to keep ports, harbours operative and the sea lines of communication open. The Bangladesh Navy fought to block the sea lines of communication as well as to make the sea and river ports inoperative. They attacked all the seaports including many river ports. ] is one of the most known successful operations. They carried out mining in Passur River Channel by Patrol Craft. With other fighters they also carried out attack against Pakistan Army. As a result, Bangladesh could become an independent state within the shortest possible time. Naval participation was extended to a great extent.<ref>{{cite web|title=History of Bangladesh Naval Academy|url=http://www.bangladeshnavy.mil.bd/bna.html|website=Bangladesh Navy|publisher=bangladeshnavy.mil.bd|accessdate=3 July 2015}}</ref>

After independence, especially in the 1970s, additional naval infrastructure was required. Two ex-Royal-Navy frigates joined Navy as ] and ] in 1976 and 1978 respectively. Later, in 1982 a third ex-Royal-Navy frigate joined BN as ]. Inclusion of these three frigates is considered as the principal foundation of Bangladesh Navy. This has introduced the new born nation as a ''Limited Blue Water Navy'' to the world.<ref>{{cite web|title=Bangladesh Navy – History|url=http://www.globalsecurity.org/military/world/bangladesh/navy-history.htm|publisher=globalsecurity.org|accessdate=3 July 2015}}</ref>

===21st century===
In 2011, Bangladesh Navy's rescue and medical team, along with Bangladesh Army was deployed to Japan after ].<ref>{{cite web|title=Acceptance of Relief Supplies from Bangladesh|url=http://www.mofa.go.jp/announce/announce/2011/3/0329_01.html|website=mofa.go.jp|publisher=Ministry of Foreign Affairs Japan|accessdate=3 July 2015}}</ref> Bangladesh Navy have been an active disaster recovery force abroad. In 2013, the Navy deployed ] carrying humanitarian assistance worth of $1&nbsp;million. Navy's medical team were also deployed to ].<ref>{{cite web|title=BN Ship Sailed for Humanitarian Assistance to Philippines|url=http://www.afd.gov.bd/index.php/media-center/news-events/54-bn-ship-sailed-for-humanitarian-assistance-to-phillipines|website=Armed Forces Division|publisher=afd.gov.bd|accessdate=3 July 2015}}</ref>

Bangladesh Navy joined in the search operation of missing ] with ], BNS ''Umar Farooq'' and a ] MPA in March 2014. The aircraft was a ] which gone missing from the sky 12 Malaysian crew members and 227 passengers from 14 nations during the flight from ] to China. Later, BNS ''Umar Farooq'' was replaced by BNS ''Somudra Joy''. The search was renewed in May 2014 when an Australian exploration company claimed to have traced aircraft debris in the Bay of Bengal.<ref>{{cite web|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2014/04/30/navy-scouring-bay-of-bengal-again-for-mh370-after-georesonance-claim|title=Navy scouring Bay of Bengal again for MH370 after GeoResonance claim|publisher=bdnews24.com}}</ref> In 2014, During Water Crisis in ], Bangladesh Navy was the first to launch humanitarian aid relief by deploying BNS ''Somudra Joy'' with 100 tonnes of bottled water.<ref>{{cite news|title=Bangladesh sends water to aid Maldives' crisis|url=http://www.thedailystar.net/bangladesh-sends-water-to-aid-maldives-crisis-53990|accessdate=18 July 2015|work=Daily Star|date=7 December 2014|location=Dhaka}}</ref>

===Forces Goal 2030===

In 2009, Bangladesh government adopted a long term modernisation plan for its armed forces called ]. Under this plan navy got more importance due to the strategic importance of ] and possibility of getting huge oil and gas in the bay. As a result, several steps were taken to make navy a three dimensional deterrent force.<ref>{{Cite book|url=https://books.google.com/books?id=nC9-CwAAQBAJ&pg=PA115&dq=Forces+Goal+2030+in+2009&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwiT1-vn3YjTAhWHyoMKHcDAByUQ6AEIHDAA#v=onepage&q=Forces%20Goal%202030%20in%202009&f=false|title=Routledge Handbook of Contemporary Bangladesh|last=Riaz|first=Ali|last2=Rahman|first2=Mohammad Sajjadur|date=2016-01-29|publisher=Routledge|year=|isbn=9781317308775|location=|pages=115|language=en}}</ref>
As part of the modernisation plan, BN bought an Ex-RN Roebuck-class survey vessel and two ex-RN Castle-class OPVs which were converted to guided missile corvettes in 2011.<ref>{{cite web|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2011/03/05/navy-to-be-made-3d-pm|title=Navy to be made 3D: PM|publisher=bdnews24.com |date=5 March 2011 |accessdate=15 April 2016}}</ref> BN also procured two refurbished ] from China in 2014.<ref>{{cite news|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2014/03/01/2-modern-warships-commissioned |title=2 Modern Warships Commissioned |publisher=BDNews24.com |accessdate=31 October 2015}}</ref> Two ] (LPC)s were built in China and joined BN in 2013.<ref>{{cite news|url=http://www.en.banglanews24.com/printpage/page/76278.html |title=PM arrives in Ctg |publisher=Independentbd.com |date=29 August 2013 |accessdate=30 September 2015 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20151001085451/http://www.en.banglanews24.com/printpage/page/76278.html |archivedate=1 October 2015 |df= }}</ref> Two US Coast Guard High Endurance Cutter joined BN in 2013<ref name=BDN23122013>{{cite news|title=4 warships including Somoudra Joy commissioned|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2013/12/23/4-warships-including-somoudra-joy-commissioned|accessdate=18 July 2015|publisher=bdnews24.com|date=23 December 2013}}</ref> and 2015<ref>{{cite web|url=http://navaltoday.com/2015/05/07/former-uscgc-rush-joins-bangladesh-navy/|title=US hands over second naval ship to Bangladesh |publisher=navaltoday.com |date=7 May 2015 |accessdate=16 August 2015}}</ref> which are being used as patrol frigates. Two ]s joined BN in 2016. Two more such corvettes were ordered in July 2015 and they are under construction now.<ref name="ds1Dec2015">{{cite news |date=1 December 2015 |title=Navy's annual exercise ends |url=http://www.thedailystar.net/city/navys-annual-exercise-ends-180568 |newspaper=The Daily Star |accessdate=4 December 2015}}</ref>

Bangladesh Navy opened its aviation wing on 14 July 2011 with the induction of two ] helicopters. Later on, two ] MPA was introduced in 2013.<ref>{{Cite news|url=http://cimsec.org/bangladeshs-submarines-china-implications-bay-bengal-security/30819|title=Bangladesh’s Submarines from China: Implications for Bay of Bengal Security|date=2017-02-16|work=Center for International Maritime Security|access-date=2017-04-03|language=en-US}}</ref>

To attain underwater operational capabilities, the Bangladesh Navy has inducted two off the shelf ] from China on 12 March 2017.<ref>{{cite web|url=http://www.thedailystar.net/politics/bangladesh-give-befitting-reply-if-attacked-pm-1374787|title=Bangladesh to give befitting reply if attacked: PM|work=]|date=12 March 2017 |accessdate=23 March 2017}}</ref><ref>{{cite web|url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2017/03/12/bangladeshs-first-submarines-commissioned/|title=Submarines lead Bangladesh navy into new waters|work=The Dhaka Tribune|date=12 March 2017 |accessdate=23 March 2017}}</ref>

A new base for the Bangladesh Navy is being established at Rabanabad in Patuakhali. It will be Bangladesh's largest naval base with submarine berthing and aviation facilities.<ref name="theindependentbd.com">{{cite web|url=http://www.theindependentbd.com/index.php?option=com_content&view=article&id=233041:largest-naval-base-to-be-in-patuakhali-pm&catid=132:backpage&Itemid=122|title=Largest naval base to be in Patuakhali: PM|author=Shorwar Hossain|accessdate=24 December 2014}}</ref> Meanwhile, a separate submarine base is under construction at Pekua in ].<ref name="primenews.com.bd">{{cite news |date=12 October 2013 |title=Work started for land acquisition for submarine base: PM |url=http://primenews.com.bd/details/17340 |newspaper=Prime News |archive-url=https://web.archive.org/web/20140519185247/http://primenews.com.bd/details/17340 |archive-date=19 May 2014}}</ref>

As per the plan, the process of enhancing the indigenous ship building capacity also going on. BN received first ] BNS ''Padma'' in January 2013<ref>{{Cite web|url=http://www.thedailystar.net/news-detail-266560|title=Navy to get sub|website=The Daily Star|access-date=5 April 2016}}</ref> which was followed by four more units of the same class. All of them were constructed at Khulna Shipyard (KSY) and joined BN in 2013. Two units of Durjoy-class LPCs are being built at KSY, started at the end of 2014. Several ]s and ]s were also built here. An underway replenishment ship for BN made at the Ananda Shipyard was launched in 2013.<ref>{{cite web|url=http://www.thedailystar.net/ananda-shipyard-delivers-oil-tanker-to-bangladesh-navy-49092|title=Ananda Shipyard delivers oil tanker to Bangladesh Navy|publisher=The Daily Star|accessdate=23 March 2017}}</ref> The ship will significantly increase the length of stay of BN ships in the deep sea. Recently two ]s were built at Narayanganj Dockyard.<ref name="banglanews24.com">{{cite web|url=http://www.banglanews24.com/en/fullnews/bn/102142.html |title=2 more warships added to Navy fleet |work=Bangla News 24 |accessdate=24 December 2014 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20141129063525/http://www.banglanews24.com/en/fullnews/bn/102142.html |archivedate=29 November 2014 |df= }}</ref>

===UN Missions, multinational exercises and naval diplomacy===
]
In 1993 Bangladesh Navy's joined the United Nations Peacekeeping Operations.<ref>{{Cite web|url=http://en.banglapedia.org/index.php?title=Bangladesh_Navy|title=Bangladesh Navy – Banglapedia|website=en.banglapedia.org|access-date=6 April 2016}}</ref> Its first UN mission came in 2005, when a Bangladesh Navy contingent was sent to ] as Force Riverine Unit (FRU).<ref>http://www.navy.mil.bd/un_mission1.phpl</ref><ref>{{Cite web|url=http://www.thedailystar.net/bangladesh-navy-contributes-two-more-battleships-28542|title=Bangladesh Navy contributes two more battleships|website=The Daily Star|access-date=5 April 2016}}</ref>
]
Bangladesh Navy is currently serving in ] in Lebanon since 2010, when two ships ] and ] were deployed there in May of that year. BN is the third Asian and only subcontinental navy to serve in that volatile region. BN maintained the two ships thousands of miles from Bangladesh in the Mediterranean Sea for four years until June 2014, when the ships were replaced by ] and ].<ref>{{cite web|url=http://www.defencebd.com/2014/05/bangladesh-navy-ship-in-lebanon-united.html|title=Bangladesh Navy Ship in Lebanon United Nation UNIFIL ~ Bangladesh Defence|accessdate=24 December 2014}}</ref>

BN ships regularly participate in exercises with other navies, gaining valuable experience and improving their fighting capabilities. ] is a yearly exercise conducted with the US Navy in the Bay of Bengal since 2011.<ref>{{cite web|url=http://www.public.navy.mil/surfor/Pages/CARAT2013.aspx|title=CARAT 2013|publisher=United States Navy}}</ref> BN has sent an OPV to every ] multinational naval exercise held near the Andaman Islands since 2010.<ref>{{cite web|url=http://indiannavy.nic.in/press-release/milan-2014-unequivocal-success|title=Milan 2014 : An Unequivocal Success : Press Release : Indian Navy|work=indiannavy.nic.in}}</ref> ''AMAN'', another multinational exercise held every two years in the Arab Sea, organised by Pakistan Navy, has also been participated by BN frigates since 2009.<ref>{{cite web |url=http://paknavy.gov.pk/aman/intro.htm |title=Exercise AMAN-13 |website=Pakistan Navy |archive-url=https://web.archive.org/web/20140604004352/http://paknavy.gov.pk/AMAN/Intro.htm |archive-date=4 June 2014}}</ref> BNS ''Bangabandhu'' participated in ''Exercise Ferocious Falcon'', a Multinational Crisis Management Exercise, held at ], ] in November 2012,<ref>{{cite news|url=http://www.thehindu.com/news/cities/Kochi/bns-bangabandhu-berths-at-kochi/article4066686.ece |title=BNS Bangabandhu berths at Kochi |work=The Hindu |date=5 November 2012 |accessdate=24 May 2015}}</ref> while BNS ''Somudra Joy'' participated the same exercise in 2015.<ref>{{cite news|title=Navy ship leaves Ctg for Qatar|url=http://www.newstoday.com.bd/index.php?option=details&news_id=2409307&date=2015-04-24|accessdate=18 July 2015|work=The News Today|date=23 April 2015|location=Dhaka}}</ref> ] took part in ''14th Western Pacific Naval Symposium'' and ''International Fleet Review-2014'' in ], ] of China in April 2014.<ref>{{cite news|url=http://www.bssnews.net/newsDetails.php?cat=0&id=409521&date=2014-05-13 |title=Naval ship Abu Bakr returns from China |publisher=BSSNews.com |accessdate=31 October 2015}}</ref> She also perticipated in ]-2015 held at Malaysia.<ref>{{cite news|url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2015/mar/12/bns-abu-bakar-leaves-port-city-lima-2015-malaysia |title=BNS Abu Bakar leaves port city for LIMA-2015 in Malaysia. |work=Dhaka Tribune.com |accessdate=31 October 2015}}</ref>

==Command and control==
Bangladesh Navy (BN) has its headquarters at ], ].<ref>{{Cite web|url=http://www.navy.mil.bd/bases.php|title=Bangladesh Navy|website=www.navy.mil.bd|access-date=2017-04-03}}</ref>{{Failed verification|date=April 2017}}<ref>{{Cite news|url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/foreign-affairs/2017/04/02/indian-army-chief-meets-pm/|title=Indian army chief meets PM Sheikh Hasina {{!}} Dhaka Tribune|date=2017-04-02|work=Dhaka Tribune|access-date=2017-04-03|language=en-US}}</ref>{{Failed verification|date=April 2017}}

According to the ], the ] is the commander-in chief of Bangladesh Armed Forces. The ] (CNS), a four-star ],<ref name="admiral" />{{Failed verification|date=April 2017}} is the highest admiral, directs the non-combat and combatant operations from the Naval Headquarters (NHQ) in Dhaka. The headquarters has four branches: Operations (O), Personnel (P), Material (M) and Logistics (Log). Each branch is headed by officers who are titled as Principal Staff Officer (PSO) and known as Assistant Chief of Naval Staff (ACNS), e.g., ACNS (O). Under each PSO there are various Directorates headed by Directors with the rank of ] or ]. Under each Director there are Deputy Directors (DD) and Staff Officers (SO).
The Bangladesh Navy has seven major combatant commands and the office of Naval Secretary, each command is commanded by a ] or ], who directly reports to Chief of Naval Staff.<ref>{{Cite web|url=http://www.navy.mil.bd/rank.php|title=Bangladesh Navy|website=www.navy.mil.bd|access-date=2017-04-03}}</ref><ref>{{Cite web|url=http://www.navy.mil.bd/type_service.php|title=Bangladesh Navy|website=www.navy.mil.bd|access-date=2017-04-03}}</ref>{{Failed verification|date=April 2017}}

Flag officers holding command or important positions in the Bangladesh Navy are as follows:
* '''Chief of Naval Staff: ] ]'''<ref>{{Cite web|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2016/01/21/cpa-chairman-nizamuddin-named-new-navy-chief|title=CPA chairman Nizamuddin named new Navy chief|publisher=bdnews24.com|access-date=5 April 2016}}</ref>''', OSP, BCGM, ndc, psc '''
* '''Assistant Chief of Naval Staff (]): ] ],(TAS), OSP, BCGMS, ndu, psc'''
* '''Assistant Chief of Naval Staff (]) : ] Md Shaheen Iqbal, (TAS), NUP, ndc, afwc, psc'''
* '''Assistant Chief of Naval Staff (]) : ] M Shafiul Azam, NUP, ndc, psc'''
* '''Assistant Chief of Naval Staff (]) : ] M Lokmanur Rahman, NGP, ndu, psc'''

===Area commands===

{| class="wikitable" cellpadding="0" style="width:95%; margin:0 auto;"
|-
! style="background:#ccc;"|Appointment
! style="background:#ccc;"|Rank and Name
|-
| Commander Chittagong Naval Area (COMCHIT)
|| ] M Abu Ashraf,(TAS), BSP, ncc, psc, BN
|-
|| Commander Bangladesh Navy Fleet (COMBAN) || ] M Ashraful Haque, (TAS), ncc, ndc, psc, BN
|-
|| Naval Secretary, NHQ
|| ]
|-
|| Commodore Commanding Khulna (COMKHUL) || ] M Shamsul Alam, (G), NUP, ndc, psc, BN
|-
|| Commodore Naval Administrative Authority Dhaka (Admin Dhaka) || ] Syed Maksumul Hakim, (ND), BSP, ndc, ncc, psc, BN
|-
|| Commodore Superintendent Dockyard (CSD) || ] Mohammad Moyeenul Haque, (E), NPP, nswc, psc, BN
|-
|| Commander Special Warfare and Diving and Salvage Command (COMSWADS) || ]
|-
|| Commodore Naval Aviation(COMNAV) || ] M Abu Ashraf,(TAS), BSP, ncc, psc, BN
|}

===External billets===

{| class="wikitable" cellpadding="0" style="width:95%; margin:0 auto;"
|-
! style="background:#ccc;"|Appointment
! style="background:#ccc;"|Rank and Name
|-
|| Vice Chancellor, ] || ] A S M A Baten,(E), BSP, ndc, psc
|-
|| Director General, ] || ] ],(G), NBP, OSP, BCGM, ndc, psc
|-
|| Senior Directing Staff (Navy), ] || ] Muhammad Anwarul Islam, (ND), NGP, ndc, afwc, psc
|-
|| Chairman, ] || ] M Khaled Iqbal,(ND), BSP, ndc, psc
|-
|| Chairman, ] || ] M Jahangir Alam (E), NUP, ndc, psc, BN
|-
|| Chairman, ] || ] A K M Faruque Hassan, (N), afwc, psc, BN
|-
|| Managing Director, ] || ] Anisur Rahman Mollah, (L), NUP, psc, BN
|-
|| Managing Director, ] || ] Sheikh Arif Mahmood (ND), ndc, psc, BN
|-
|| Managing Director, ] || ] Mohammad Nazmul Karim Kislu, (C), ndc, psc, BN
|-
|| Director General, ] || ] Sheikh Md. Kamrul Haque,(L), ndu, psc, BN
|-
|| Director General, ] || ] Syed Ariful Islam, (TAS), ndc, psc, BN
|-
|| Managing Director, ] || ] Yahya Syed (C), BCGMS, ndc, afwc, psc, BN
|-
|Chairman, ]
|] M Mozammel Haque, (G), NUP, ndc, psc, BN
|}

{{see also|List of Chiefs of Naval Staff}}

===Commissioned officers rank===
{{Main article|Ranks and insignia of Bangladesh Navy}}
{| style="border:1px solid #8888aa; background:#f7f8ff; padding:5px; font-size:95%; margin:0 12px 12px 0;"
|-
!colspan=12| '''Structure of the Commissioned officer rank of the Bangladesh Navy'''
|-
{{Ranks and Insignia of NATO Navies/OF/Blank}}
|-
| style="text-align:center;" rowspan="2"| {{flagicon|Bangladesh}} '''Bangladesh'''<br />(])
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]<br />]<br />]
| style="text-align:center;"|]<br />]<br />]
| style="text-align:center;"|]<br />]<br />]
| style="text-align:center;"|]<br />]<br />]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;" colspan="2"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
|-
| style="text-align:center;"|]<sup>1</sup>
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|Lieutenant
| style="text-align:center;" colspan="2"|]
| style="text-align:center;"|]
| style="text-align:center;"|]
|}

===Shore establishments===
#]
#]
#]
#]
#]
#]

===Bangladesh Naval Academy===
The ], is the home of naval cadets for the future officers of Bangladesh Navy, and offers academic degrees programs at its academy. The academy also provides education, athletic and military training programs to the officers of allied navies, which includes many navy personnel from Qatar, ], Maldivean and Palestinian Navy.<ref>{{Cite news|url=http://www.thedailystar.net/frontpage/navy-get-two-subs-year-1196785|title=Navy to get two subs this year|date=2016-03-20|work=The Daily Star|access-date=2017-04-03|language=en}}</ref><ref>{{Cite news|url=http://bdnews24.com/bangladesh/2016/01/21/cpa-chairman-nizamuddin-named-new-navy-chief|title=CPA chairman Nizamuddin named new Navy chief|work=bdnews24.com|access-date=2017-04-03}}</ref>

==Special operations forces==
{{Main article|Special Warfare Diving and Salvage}}

The ] (reporting name: '''SWADS''') is the principle and elite special operation force of the Bangladesh Navy. The unit was raised by the Bangladesh Navy in 2009 under the guidance of ] for ], ], ] and ]. The SWADS operatives are recruited from the Navy and trained in ], ] and United States. The operatives go through a long and extremely tough training sessions where the average drop rate during training is approximately 95%. Although the official strength remains classified, estimated strength is thought to be between 1500 and 2000 operatives. The sub-units inside SWADS includes SEAL, UDT, SBS, EOD, BPC and Sniper, giving the unit Sea, Land and Air Strike Capabilities.<ref>{{cite web|title=PM inaugurates Naval Aviation, names SWADS naval command base "Nirvik" |url=http://news.priyo.com/politics/2011/12/27/pm-inaugurates-naval-aviation-44644.html |publisher=priyo.com |accessdate=3 July 2015 |deadurl=yes |archiveurl=https://web.archive.org/web/20150704051706/http://news.priyo.com/politics/2011/12/27/pm-inaugurates-naval-aviation-44644.html |archivedate=4 July 2015 }}</ref><ref>{{cite web|last1=Khan|first1=Shahrier|title=Bangladesh navy adds special war unit to fight terror|url=http://www.asianewsnet.net/news-30451.html|website=Asian News Network|publisher=asianewsnet.net|accessdate=3 July 2015}}</ref>

==Branches==
Bangladesh Navy has 6 administrative branches:<ref>{{Cite web|url=http://www.navy.mil.bd/branches.php|title=Bangladesh Navy|website=www.navy.mil.bd|access-date=2017-04-03}}</ref>
* '''The Executive Branch:''' The Executive branch is responsible for Seamanship, Navigation, Communication, Torpedo Anti Submarine, Gunnery and Hydrographic activities.
* '''The Engineering Branch:''' The Engineering branch is responsible for maintaining Ships engines, hull, propulsion and other mechanical and hydraulic systems of the ship to keep the Ship operational, ensuring its stability, sea keeping, fire fighting and damage control capabilities.
* '''The Supply Branch:''' The supply branch is responsible for providing all logistic support to ships / shore establishments and also secretarial duties. In wartime the supply officer works as Action Crypto Officer.
* '''The Electrical Branch:''' Commonly known as Weapon Electrical branch. The electrical branch is responsible for generation and distribution of power supply in the ship, maintenance of all electrical/electronic equipment, which include Communication Equipment, Radar, Weapon systems and Armaments of the ship.
* '''Education Branch :'''The Education Branch remains committed for instructional duties. Officers work in the Naval law department are also recruited for the education branch.
* '''Medical Branch:''' Doctors from Army Medical and Dental core are deputed in the Navy for short duration. They serve in the ship/establishment and also in naval hospital.

===D&R===
{| class="wikitable"
|-
! Serial & Branch
! Seaman
! Mechanical
! Secretariat
! Supply
! Electrical
! Radio Electrical
! Regulating
! Medical
|-
| 01
| ] (])
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|-
| 02
| ] (])
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|-
| 03
| ] (])
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|-
| 04
| ] (])
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|-
| 05
| ] (])
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|-
| 06
| ] (])
| ](E),
| ](W)
| ](S)
| ]
| ]
| ](Reg)
| ](Med)
|-
| 07
| ] (])
| ](E)
| ](S)
| ](S)
| ](L)/CEA
| ](R)/CREA
| ](Reg)
| ](Med)
|-
| 08
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|-
| 09
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
| ]
|}

==Equipment==
{{Main article|List of active ships of the Bangladesh Navy}}
{{See also2|] for a list of historic ships of the Bangladesh Navy.}}

As 2016 Bangladesh navy have 7 Guided Missile Frigate,<ref>{{Cite web|url=http://www.navy.mil.bd/ships.php|title=List of ships in Bangladesh navy|website=|access-date=}}</ref> two patrol frigates, six Corvettes, sixty minor surface combatants of various types (including patrol vessels, missile boats, and mine hunters), and twenty four auxiliaries. In addition, six shore establishments are also maintained.<ref>{{Cite web|url=http://www.bangladeshbd.org/data/list-of-ships-in-bangladesh-navy/|title=Detail list of Bangladesh Navy ships - bangladeshbd.org|website=|access-date=}}</ref> In the recent years it has also acquired ] and Naval Aviation.The naval aviation<ref>{{Cite web|url=http://www.navy.mil.bd/bn_history3.php|title=Naval Aviation – Bangladesh Navy|website=|access-date=}}</ref> unit have with both ] and ].

=== Submarines ===
In November 2016 Bangladesh navy received two ] Attack Submarine from ] of China.<ref>{{Cite web|url=http://www.janes.com/article/65491/bangladesh-receives-two-refurbished-type-035-submarines-from-china|title=Bangladesh receives two refurbished Type 035 submarines from China|website=|access-date=}}</ref> The ]s displace 2,110 tons with a surface endurance of up to 8,000&nbsp;nm / 9kts, underwater navigation in the snorkel use 1,0380&nbsp;nm / 8kts, when the battery use is 330&nbsp;nm / 4kts. Maximum insidious depth of 300m/980&nbsp;ft allowing it to stay at sea for about 60 days.<ref>{{Cite web|url=http://bdnewsnet.com/ming-class-submarine-bangladesh-navy/|title=Ming Class Attack Submarine in Bangladesh navy|website=|access-date=}}</ref> The boats, which were previously in service with the People's Liberation Army Navy (PLAN) with pennant numbers 356 and 357, were handed over to ], Admiral Nizamuddin Ahmed, on 14 November at a ]. It could carry 57 personnel and 18 ]es with an option of loading 32 mines as well.With the new type 035G ]s at hand, the Bangladesh Navy could now ensure maritime border security in the ]. The deal, which reportedly costs $203&nbsp;million, reflects the growing economic and ] between ] and China.<ref>{{Cite web|url=http://news.xinhuanet.com/english/2016-05/29/c_135396900.htm|title=China, Bangladesh vow to boost military exchange, cooperation|website=|access-date=}}</ref>

===Ships===
].]]
], a ].]]

{|class="wikitable"
|-
! Type
! Number of Ships
! Notes
|-
|! style="text-align: center;"| ]
|! style="text-align: center;"| 7
| Four additional frigates are to be purchased for $420&nbsp;million
|-
|! style="text-align: center;"| ]
|! style="text-align: center;"| 4
| Two ] corvettes entered service in 2016. Two additional ] were ordered from China in 2015.<ref>{{cite web|url=http://www.janes.com/article/52945/bangladesh-s-new-c13b-corvettes-start-sea-trials-ahead-of-more-orders| title=Bangladesh's new C13B corvettes start sea trials ahead of more orders| publisher=IHS Janes 360|accessdate=21 September 2015}}</ref>
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 4
| Two ] are currently under construction; a total of eight are planned
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 11
|Five indigenous ] were acquired in 2013; a total of 23 are planned.
|-
|! style="text-align: center;"| ]
| style="text-align: center;"| 9
|4 Boats have been upgraded with C-704 AShM.
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 9
|
|-
|! style="text-align: center;"| ]
|! style="text-align: center;"| 4
| 2 Yugoslavian built and 2 Chinese built ASW craft in service.
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 5
|Mainly used as offshore patrol vessels.
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 2
|
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 1
|An Ex-RN Island-class OPV
|-
|! style="text-align: center;"| ]
|! style="text-align: center;"| 15
|
|-
|style="text-align: center;" ! | ]
|style="text-align: center;" ! | 1
|
|-
|style="text-align: center;" ! | ]
|style="text-align: center;" ! | 2
|
|-
|style="text-align: center;" ! | ]
|style="text-align: center;" ! | 1
|
|-
| style="text-align: center;" ! | ]
| style="text-align: center;" ! | 10
|
|}

===Naval aviation===
{{See also|List of active Bangladesh military aircraft}}

{{avilisthead|mil-current}}
|-
| ]
| Italy
| Rotorcraft
| Utility
|
| 2
|
| <ref name=" World Air Forces 2017 ">{{cite web |last = |first = |url= https://www.flightglobal.com/news/articles/insight-from-flightglobal-world-air-forces-on-the-r-432247/|title = World Air Forces 2017 |work= |publisher= Flightglobal Insight |year= 2017 |doi = |accessdate= 27 February 2017}}</ref>
|-
| ]
| Germany
| Propeller
| ]
|
| 2
|
| <ref name="World Air Forces 2017"/>
|}

===Missiles===
{| class="wikitable"
|-
! style="width:15%;"| Name
! style="width:15%;"| Type
! style="width:10%;"| Range
! style="width:15%;"| Origin
! style="width:25%;"| Notes
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|200&nbsp;km || {{ITA}} ||
|-
| ! style="text-align: center;"|]<ref>{{Cite web|url=http://www.thedailystar.net/news-detail-36354|title=Bangladesh Navy successfully test fires long range missile|website=The Daily Star|access-date=5 April 2016}}</ref> || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|180&nbsp;km || {{PRC}} ||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|35&nbsp;km || {{PRC}} ||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|150&nbsp;km || {{PRC}} ||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|15&nbsp;km || {{PRC}} ||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|10&nbsp;km || {{PRC}} ||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|6&nbsp;km || {{ITA}} ||
|}

===Small arms===
{| class="wikitable"
|-
! style="width:15%;"| Name
! style="width:15%;"| Type
! style="width:10%;"| Caliber
! style="width:10%;"| Origin
! style="width:25%;"| Notes
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || China || Standard issue sidearm.
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || China || In special Forces and reserve use.
|-
| ! style="text-align: center;"|]/228/229 || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || Germany || ]
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ] || Upgraded version of Ak-47. Produced under license by ].
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ] || Produced under license by ].
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || US || ].
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ] || ].
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || US || ].
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || Germany||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ]||
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ] || Produced under license by ].
|-
| ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || ! style="text-align: center;"|] || Russia ||
|}

== Future expansion plan ==

Bangladesh has made a long term modernisation plan for its Armed Forces named ].<ref name="Forces Goal 2030">{{cite news|title= Forces Goal 2030 to be implemented in four phases: PM|url=http://newagebd.com/detail.php?date=2013-02-28&nid=41420#.UyPtsT-SxnM|work=]|date=28 February 2013|accessdate=15 March 2014}}</ref> Under this goal, navy will be a three-dimensional deterrent force with air, surface and underwater operational capabilities.<ref name="Forces Goal 2030"/>

Bangladesh navy has ordered two ]s from China in July 2015 and they are under construction now.{{When|date=February 2017}}<ref name="ds1Dec2015"/> Two ]s with anti-submarine warfare capabilities are launched at ] in 29 December 2016<ref>{{cite web |url=http://www.janes.com/article/66702/bangladesh-launches-first-of-two-locally-built-large-patrol-craft |title=Bangladesh launches first of two locally built large patrol craft |publisher=IHS Jane's 360 |date=5 January 2017 |access-date=10 January 2017}}</ref> and 15 March 2017.<ref>{{cite web| url=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2017/03/15/navy-gets-submarine-tugboat-large-patrol-craft/| title=Navy gets submarine tugboat, large patrol craft| publisher=The Dhaka Tribune| date=17 March 2017| accessdate=23 March 2017}}</ref> The shipyard is also constructing two hydrographic research ships for the Bangladesh Navy.

The modernisation of the currently used ships is also going on. Two navigational radars with helicopter landing control facilities are being procured for ] and ]. Contract has been signed for the supply of two air search radars for ] and ].

BN has issued a tender for the procurement of two helicopters with anti-submarine warfare (ASW), anti-surface vessel warfare (ASuW), over-the-horizon targeting (OTHT), maritime search and rescue (MSAR), medical evacuation (MEDEVAC), casualty evacuation (CASEVAC) and special mission capabilities. The helicopters will be inducted in 2017.<ref>{{cite web| url=http://www.janes.com/article/66022/bangladesh-navy-issues-new-helicopter-tender| title=Bangladesh Navy issues new helicopter tender| publisher= IHS Janes 360| date=6 December 2016| accessdate=12 December 2016}}</ref>

A tender has been issued for the supply of Technical Data Link (TDL) system. The system will connect 16 platforms as 2 frigates, 4 corvettes, 1 LPC, 3 shore stations, 2 helicopters, 2 MPAs and two submarines.<ref>{{cite web| url=http://www.dgdp.gov.bd/dgdp/AP_TEN/s_doc/1035.pdf| title=Tender specification of Technical Data Link (TDL) system.| publisher=dgdp| accessdate=19 February 2017}}</ref>

Bangladesh Navy is setting up a new base at Rabanabad in ] named ''BNS Sher E Bangla'', which will be the largest naval base of the country. The base will have submarine berthing and aviation facilities.<ref name="theindependentbd.com"/> A separate submarine base named '']'', is under construction at Pekua in ].<ref name="primenews.com.bd"/>

In July 2017, the minister responsible for defence affairs at parliament Anisul Huq discussed about the past, present and future development programs for the Bangladesh Navy. He told that 333 acres of land acquisition has been done in Pekua of Cox's Bazar for the construction of submarine base. Navy signed a memorandum of understanding with China for the construction of the base. Contract has been signed for two ] on 27 March 2017. Minister said that the process is going on for procuring four ]s and one sail training ship. Process of constructing six frigates at Chittagong Dry Dock in collaboration with foreign shipbuilders is also going on. Government has taken initiative for making missiles and ] system in Bangladesh.<ref>{{cite web|url=http://www.m.mzamin.com/article.php?mzamin=72665 |title=নৌবাহিনীর জন্য হচ্ছে সাবমেরিন ঘাঁটি |publisher=The Daily Manab Zamin |date=6 July 2017 |accessdate=8 July 2017}}</ref>

==See also==
* ]
* ]
* ]
* ]

==References==
{{Reflist|30em}}

== External links ==
{{commons category|Navy of Bangladesh}}
*
*
*

{{Bangladesh topics}}
{{Military of Bangladesh}}
{{Asia topic|Navy of|title=Navies of Asia}}

]
]
]
]

Revision as of 15:38, 27 September 2017

ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।ন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।vvন বিভিন্ন বহিঃশক্তি এ যুদ্ধে যোগ দিল? রাষ্ট্রপতি আসাদকে সমর্থন দিয়ে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে সিরিয়ায় আসাদ বাহিনীর বেশ কিছু হারের পর এ যুদ্ধে তার সরকারকে স্থিতিশীল করার লক্ষে রাশিয়া সিরিয়ায় জঙ্গি দমনে বিমান হামলা শুরু করে। তবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সূত্র থেকে জানা যায় রুশ হামলার মূল লক্ষ্যবস্তু ছিল পশ্চিমা সমর্থিত সুন্নি বিদ্রোহীদের ব্রিগেডগুলো। ২০১৬ সালের মার্চে যুদ্ধের গতি পুনরায় আসাদের দিকে ফিরিয়ে আনার পর রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন সিরিয়ায় রাশিয়ান বাহিনীর প্রধান অংশকে ফিরে আসতে বলেন এবং সিরিয়ায় তাদের প্রধান লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। রাশিয়ান বিমান বাহিনীর এ সহায়তায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে পূর্ব আলেপ্পো বিদ্রোহীদের কাছ থেকে দখলে সমর্থ হয়। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায় শিয়াপ্রধান ইরান আসাদকে সমর্থন করে এ যুদ্ধে কয়েক বিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পাশাপাশি তাকে সামরিক সহায়তা, অস্র ও তেল ক্রয়ে ভর্তুকি দিয়ে চলেছে। আরবে রাষ্ট্রপতি আসাদ ইরানের প্রধান মিত্র এবং সিরিয়া হলো ইরান থেকে লেবাননের ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর জন্য প্রেরিত অস্রের শিপমেন্টের প্রধান ট্রানজিট রুট। একারণে আসাদের পক্ষে হাজারো হিজবুল্লাহ বিদ্রোহীও যোগ দিয়েছে। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে রাসায়নিক অস্রের ব্যবহারের জন্য আসাদকে দায়ী করলেও যুক্তরাষ্ট্র স্থানীয় সুন্নি বিদ্রোহীদের খুবই সীমিত পরিমান সামরিক সহায়তা দিয়েছে এই ভয়ে যে তাদের অত্যাধুনিক অস্ত্র আইএস জঙ্গিদের হাতে চলে যেতে পারে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে মার্কিন সমর্থিত যৌথ বাহিনী ইরাক ও সিরিয়ার আইএস দখলকৃত এলাকাগুলোতে ১১ হাজার ২০০ বার বিমান হামলা পরিচালনা করেছে। সুন্নি প্রধান সৌদি আরব সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব হ্রাসের লক্ষ্যে আসাদ বিরোধীদের সামরিক ও অর্থনৈতিক সাহায্য প্রদান করে চলেছে। তুরস্ক সুন্নি বিদ্রোহীদের আরেকটি সমর্থক। মার্কিন সমর্থিত Syrian Democratic Forces (SDF) এর সহযোগী হিসেবে Kurdish Popular Protection Unit (YPG) আইএস এর সাথে যুদ্ধ করছে।v

Bangladesh Navy: Difference between revisions Add topic